মহান বিজয় দিবস পালিত। বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতি পালন করেছে দিনটি।
১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। পৃথিবীর মানচিত্রে এ জাতির বীরত্বের আত্মপ্রকাশের ৪২তম বার্ষিকী। ১৯৭১ সালের এ দিনে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম হয় স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। ৪২ বছর আগে একাত্তর সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী জনতার দেশপ্রেম, ঐক্য ও শৌর্যবীর্যের কাছে পরাজয় মেনে নিতে বাধ্য হয়। সেদিন বিকাল ৪টা ৩১ মিনিটে রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে মুক্তি আর মিত্রবাহিনীর সামনে অস্ত্র ফেলে দিয়ে তারা অবনত মস্তকে দাঁড়ান। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত এই বিজয়ের দিনটিতে আনন্দের পাশাপাশি বেদনাও বাজে বাঙালির বুকে। বিনম্র শ্রদ্ধা ও গভীর কৃতজ্ঞতায় জাতি স্মরণ করে জানা-অজানা সেসব শহীদকে। যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার সুফল ভোগ করে পেরিয়ে গেল ৪২ বছর। জনগণের আশা আকাঙ্খাকে ধারণ করে যে দেশের জন্ম, সে প্রিয় দেশ তবু বারবার অভীষ্ট লক্ষ্য থেকে ছিটকে যাচ্ছে রাজনীতির নানা ভ্রান্তির কারণেই-অভিমত নাগরিক সমাজের।
তবে দ্রোহ আর সংগ্রামে বারবার এদেশের সাধারণ মানুষ সঠিক পথ খুঁজে নেয়। তাই তাদের হাতেই আগামী দিনের আলোক বর্তিকা তুলে দিয়ে আশার জাল বোনেন সবাই।
সারা দেশের মত গোমনাতী ইউনিয়নেও যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে দিনটি।বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যদিয়ে
পালিত হয় বিজয় দিবস।শুকনাপুকুর বাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্রিড়া প্রতিযোগিতা।
Category:
0 মন্তব্য(গুলি)